🇨🇭 পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার – ( PTSD ) যে রোগে বেদনা ছাড়ে না পিছু!
🇨🇭 PTSD – পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার কী?
🇨🇭 ট্রমা হলো একধরনের মনোশারীরিক চাপমূলক ঘটনা। কোনো ভয়াবহ ঘটনার অভিজ্ঞতা প্রত্যক্ষদর্শীর মনে ট্রমার সঞ্চার করতে পারে।
এর নমুনা হতে পারে:
🩸 শারীরিক বা যৌন নির্যাতন।
- 🩸 মারাত্মক দুর্ঘটনা।
- 🩸 সামরিক সংঘাত।
- 🩸 প্রাকৃতিক দুর্যোগ, ইত্যাদি।
🇨🇭 কোনো ব্যক্তি যখন তার সামনে কোনো করুণ মৃত্যু সংঘটিত হতে দেখে অথবা অন্য কোনো মানুষকে হত্যা করতে দেখে কিংবা প্রচণ্ড আঘাত পেতে দেখে, তখন ব্যক্তির মাঝে ট্রমার সৃষ্টি হয়। ট্রমার সময় ব্যক্তি একধরনের অসহায়ত্ব অনুভব করে থাকে।
🇨🇭 কিছু কিছু ক্ষেত্রে সময়ের সাথে সাথে এই স্মৃতির ভয়াবহতা বাড়তেই থাকে। এর ফলে তারা আতঙ্কিত আর উৎকণ্ঠিত হয়ে পড়েন। তাদের স্বাভাবিক জীবনযাপনে বাধা সৃষ্টি হয়। এই সমস্যাকে- PTSD – পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার, বলা হয়। এটি একধরনের অ্যাংজাইটি অর্ডার, যা কোনো দু:খজনক ঘটনা দেখে বা তার অভিজ্ঞতা লাভের পর দেখা দেয়। কমপক্ষে এক মাস ধরে এর লক্ষণ,উপসর্গ থাকে। লক্ষণ,উপসর্গে ব্যক্তি চরম দুর্দশা এবং দৈনন্দিন কাজকর্মে ব্যাঘাতের সম্মুখীন হয়।
🇨🇭 History Of PTSD – ইতিহাস:
আশির দশকের গোড়ার দিকে ভিয়েতনাম যুদ্ধফেরত মার্কিন সৈন্যদের মধ্যে প্রথম ( PTSD ) শনাক্ত করা হয়। তখন মার্কিন সৈন্যরা শেল শক বা ব্যাটল ফ্যাটিগ নামে এক মানসিক বিপর্যয়ে ভুগত বলে মনে করা হতো। 1990 সালে প্রথমদিকের ন্যাশনাল কোমরবিডিট-এর এক জরিপে দেখা যায়, মহিলারা পুরুষদের চেয়ে দ্বিগুণ পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত হয়।
🇨🇭 একই সময়কার ন্যাশনাল ভিয়েতনাম ভেটেরান রি-অ্যাডজাস্টমেন্টের জরিপে দেখা যায়, প্রায় 25% মার্কিন সৈন্য পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে অাক্রান্ত। যারা এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন, দেখা গেছে, তারা যুদ্ধের ঘটনা এবং কারো আঘাত বা মৃত্যুদৃশ্য দেখার পর এতে আক্রান্ত হয়েছেন। আর নারীদের এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার কারণ হিসেবে দেখা যায় যৌন নির্যাতন /অত্যাচার, হুমকি / ভয়-ভীতি প্রদর্শন ইত্যাদিকে।
🇨🇭 পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে কারণ কী?
- 🩸 কোনো ধরনের জীবন বিপন্নকারী পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়া।
- 🩸 শারীরিক বা যৌন নির্যাতনের শিকার হওয়া বা সরাসরি প্রত্যক্ষ করা।
- 🩸 ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যেমন: ঝড়, তুফান, ভূমিকম্পের মুখোমুখি হওয়া।
- 🩸 অাকস্মিক সামাজিক পরিবর্তন, যেমন: দাঙ্গা, বিপ্লব, অভ্যুত্থান প্রত্যক্ষ করা।
🇨🇭 এছাড়াও পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার হবার গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো:
🩸 ট্রমাটিক ঘটনাটির:
- 🧪 ধরন।
- 🧪 প্রচণ্ডতা।
- 🧪 অাকস্মিকতা।
- 🧪 ব্যপ্তিকাল।
- 🧪 সান্নিধ্য।
আরো পড়ুনঃ স্ট্রেস ও হস্তমৈথুন – যৌন সুখ দুর্বল করে || Masterbation loss Sexual Orgasm
🇨🇭 পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে উপসর্গ কী?
🇨🇭 PTSD- তে আক্রান্ত ব্যক্তি প্রচণ্ড ভয় আর উদ্বেগ অনুভব করেন। এর কিছু সাধারণ উপসর্গ হলো:
🩸 ঘটনার আবেগপূর্ণ পুনরাবৃত্তি: আক্রান্ত ব্যক্তি ঘটনাটিকে নিয়ে বারবার দু:স্বপ্ন দেখেন আর প্রায়ই জাগ্রত অবস্থায় ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটতে দেখেন। এর ফলে ব্যক্তি প্রতিবার সেই তীব্র মানসিক আঘাত আর ভয় অনুভব করেন যা ঘটনা ঘটার সময় অনুভব করেছিলেন। এ সময় নানা শারীরিক উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যেমন:অতিরিক্ত ঘাম হওয়া, বুক ধড়ফড় করা, গা গোলানো ভাব আর আতঙ্কিত হয়ে পড়া।
🩸 এড়িয়ে চলা: আক্রান্ত ব্যক্তি এমন সব আলোচনা, স্থান এবং পরিস্থিতি এড়িয়ে চলেন, যা সেই দুর্ঘটনার স্মৃতি মনে করিয়ে দিতে পারে।
🩸সবসময় অধিক সতর্কতা অবলম্বন: আক্রান্ত ব্যক্তি সবসময় সতর্ক থাকেন আর সুরক্ষিত পরিবেশেও বিপদের আশঙ্কা নিয়ে ভীত হয়ে থাকেন। তার ঘুমাতে অসুবিধা হয় এবং বারবার চমকে ওঠেন।
🩸অনুভূতিহীন হয়ে পড়া: আক্রান্ত ব্যক্তি নিজের বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের প্রতি আবেগ অনুভব করেন না এবং ক্রমশ বিনোদন কাজে আনন্দ হারিয়ে ফেলেন। এক্ষেত্রে তার পারিপার্শ্বিকতা অনুভূতির বিকৃতি অথবা সবকিছু অবাস্তব বলে মনে হতে থাকে।
🩸 অপরাধবোধে ভোগা: আক্রান্ত ব্যক্তি ট্রমাটিক ঘটনার পর নিজে বেঁচে যাওয়ার অপরাধবোধে ভোগেন। কারণ তিনি মনে করেন যে, অন্যরা মরে গেছে অথচ এত কিছুর পরও তিনি বেঁচে আছেন অথবা বেঁচে থাকার জন্য তাকে এমন কিছু করতে হয়েছে যা ঠিক নয়, এ কথা তিনি বার বার মনে করতে থাকেন।
🇨🇭 এ রোগের পরিপূর্ণ উপসর্গ/ লক্ষণগুলো প্রচন্ড স্পষ্টভাবেই রোগীর মধ্যে পরিলক্ষিত হয়। রোগী এবং তাদের পরিবার,পরিজন এ রোগের কারণে নানা রকম উদ্বেগের শিকার হন। এই রোগ অনেক সময় আক্রান্ত ব্যক্তির কর্মক্ষেত্রের দক্ষতার ওপর আঘাত হানে এবং সামাজিক নানা কর্মকাণ্ড ব্যাহত করে তোলে।
🇨🇭 পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে জটিলতা কী?
🇨🇭 PTSD – রোগের কিছু জটিলতা হলো:
- 🩸 বিষন্নতা এবং উদ্বেগ।
- 🩸 ইটিং ডিসঅর্ডার।
- 🩸 অাত্মঘাতী মনোভাব।
🇨🇭 পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে চিকিৎসা কী?
🩸 কোনো বড় অঘটনের পর যেকোনো ব্যক্তির ( PTSD ) হতে পারে। পরিবার আর বন্ধুদের সহযোগিতায় অনেকেই এই মানসিক বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যান। যদি কেউ এই মানসিক আঘাত কাটিয়ে না উঠতে পারেন বা সময়ের সাথে সাথে উপসর্গগুলো আরও গুরুতর হয়ে ওঠে, তাহলে দেরি না করে মনোরোগ বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। PTSD চিকিৎসা মূলত দুই উপায়ে করা হয়ে থাকে।
- সাইকোথেরাপি।
- কগনিটিভ থেরাপি।
🩸 একধরনের টক থেরাপি ( Talk Therapy ), যা মানুষের অবধারণগত ক্ষমতা নিয়ে কাজ করে। ট্রমাটিক ঘটনার নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া রোগীর মন থেকে মুছে দিতে এক্সপোজার থেরাপির সাথে এই থেরাপিটি ব্যবহার করা হয়।
🩸 এক্সপোজার থেরাপি: এই ব্যবহারগত থেরাপির সাহায্যে রোগী ট্রমাটিক ঘটনা ও তার স্মৃতির সাথে লড়াই করার শক্তি পান। দু:স্বপ্ন ও ফ্ল্যাশব্যাক নিরাময়ে এক্সপোজার থেরাপি খুব কাজে দেয়। এই থেরাপিতে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তি ব্যবহার করে রোগীকে সেই বেদনাময় স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, যাতে করে তার সহনক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
🩸 EMDR থেরাপি: ইএমডিঅার মূলত কয়েকটি অাই মুভমেন্ট প্রক্রিয়ার সাথে এক্সপোজার থেরাপির সমন্বয় সাধন করে। ট্রমাটিক ঘটনার প্রতি রোগীর সাড়াদান প্রক্রিয়ার উন্নয়ন সাধন এ থেরাপির মূল লক্ষ্য।
🩸 এ সকল থেরাপি একাকী অথবা দলগত উভয় ভাগেই গ্রহণ করা সম্ভব। তবে দলগতভাবে গ্রহণ করাটাই বেশি সমীচীন, কেননা এতে করে রোগী এ রোগের অাক্রান্ত অন্যদের সম্পর্কে এসে নানাভাবে উপকৃত হতে পারেন।
🇨🇭 PTSD – নিরাময় করণীয়:
পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারে অাক্রান্ত একজন রোগীর জন্য যেটা অনেক প্রয়োজনীয় তা হলো আপনজনদের মানসিক সমর্থন। কারণ আপনজন বা পরিবারের সদস্যদের সমর্থনের ফলে রোগী নিজেকে নিরাপদ মনে করতে পারবে এবং তার মানসিক আঘাত বা ট্রমা মোকাবিলা করার মেনোবল গড়তে পারবে এবং নিজের ভেতর সাহস জোগাতে সক্ষম হবে। তাই পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারের রোগীকে নানাভাবে সাপোর্ট দেয়ার দায়িত্ব পরিবার ও সমাজের। এক্ষেত্রে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
🇨🇭 কোনও পুরনো ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা কি আপনাকে তাড়া করে বেড়ায়? পুরনো বেদনাদায়ক কোনও ঘটনার স্মৃতি বার বার ফিরে ফিরে আসে? সেই ঘটনার জের কিছুতেই কাটিয়ে উঠতে পারছেন না? বিজ্ঞান বলছে এই সমস্ত লক্ষণ হতে পারে একটি মানসিক সমস্যা, যার নাম ( পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার – PTSD )৷
🇨🇭 পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার আসলে কি? কেমন করে চিনে নেব এই রোগের লক্ষণ?
🇨🇭 পিটিএসডি- ( PTSD ) কী?
🇨🇭 কোনও মর্মান্তিক দুর্ঘটনা যেমন: কোনও দুর্যোগ, ভয়ঙ্কর মৃত্যুর সাক্ষী হওয়া, অপরাধ বা নির্যাতনের শিকার হওয়ার মত পরিস্থিতি এলে অনেক সময় জন্ম নেয় এই মানসিক সমস্যা। এটি বৈবাহিক দ্বন্দ্ব এবং কাজের চাপ ইত্যাদির মতো প্রতিদিনের রুটিনের চাপের ফল হতে পারে না।
🇨🇭 এই অবস্থা কয়েক মাস ধরে থাকতে পারে বা এমনকি বছর ধরে চলতে পারে। এটি ব্যাক্তির মানসিক পরিস্থিতিকে হতাশা, অপরাধবোধ, শক, ভয় এবং ক্রোধের মতো আবেগের দিকে নিয়ে যেতে পারে এবং কষ্টদায়ক লক্ষণগুলির সঙ্গে ব্যক্তির মানসিক অবস্থাকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
🇨🇭 কীভাবে চিনবেন PTSD রোগের লক্ষণ?
🇨🇭 কোনও মর্মান্তিক ঘটনার পুনরাবৃত্তি বা সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দু:স্বপ্ন দেখা এই রোগের লক্ষণ ৷ পিটিএসডির- PTSD , উপসর্গ গুলি চিনে নেওয়ার প্রসঙ্গে চিকিৎসক বলেন, ( সেই ট্রমাটিক ঘটনার স্মৃতিচারণের সময় বিভিন্ন লক্ষণগুলি যেমন: ভয়ঙ্কর স্মৃতিগুলি বিস্তারিত বিবরণ সহ আবার জেগে ওঠা এবং সাধারণত আশেপাশের অন্যান্য লোকেদের থেকে মানসিক বিচ্ছিন্নতা বেড়ে যাওয়া, সমস্ত কাজকর্মে আগ্রহ হারিয়ে ফেলা এগুলি এড়িয়ে চলতে হবে। ওই ঘটনাকে মনে করিয়ে দেয় সেই সমস্ত পরিস্থিতি এড়িয়ে চলতে হবে৷
🇨🇭 পিটিএসডি ( PTSD ) তে ভুগছেন এমন মানুষ সহজেই চমকে উঠতে পারে এবং সবসময় ভয় ও অনিশ্চিত বোধ করতে পারে। ( শরীরে পরিবর্তনের মধ্যে শরীরে অসাড়তার অনুভূতি, হৃদস্পন্দন বৃদ্ধি, শ্বাসকষ্ট এবং বর্ধিত চমকপ্রদ প্রতিক্রিয়া এবং ঘুমের ব্যাঘাত অন্তর্ভুক্ত থাকবে )।
🇨🇭 PTSD – পিটিএসডি’র সঙ্গে মোকাবিলা করার সমস্যা যদি জোরালো হয় তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে এবং প্রয়োজনে ওষুধ খেতে হবে৷ হালকা থেকে মাঝারি সমস্যাগুলির জন্য সাইকোথেরাপির প্রয়োগ করা যেতে পারে৷ তবে কিছু ছোট ছোট ভালো অভ্যাসও ওষুধ হয়ে উঠতে পারে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডারের, যেমন বাগান করা, গান শোনা ইত্যাদি কাজের মাধ্যমে নিজেকে বাড়িতেই নিরাময় করা যেতে পারে৷
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( বি, এইচ, এম, এস )
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।