40 আপ মহিলারা-ই পরকীয়ায় বেশি আকর্ষণ!

40 আপ মহিলারা-ই পরকীয়ায় বেশি আকর্ষণ!

❤ শুনলে চমকে যাবেন Extra Marital Affair- এমনটাই ভেবে নেওয়া হয় পুরুষরাই বিবাহ বহিভূত সম্পর্কে বেশি আগ্রহী! এ যেন এক চিরাচরিত ভাবনা,
এই দৃষ্টিভঙ্গিতে মনে করা হয় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ সম্পর্কে পুরুষই প্রতারণা করে বেশি। যার একটি প্রধান কারণ, তাঁদের সঙ্গীরা যৌনতার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন বা ফেলেছেন। তাই নতুন যৌন সঙ্গীর খোঁজ থেকেই নতুন সম্পর্কে আকৃষ্ট হয়ে পড়েন পুরুষ সঙ্গী।

❤ কিন্তু বিজ্ঞান বলে যে পুরুষরাই আসলে তুলনামূলকভাবে বেশি একগামী। অন্যদিকে মহিলারা যৌন বৈচিত্র্য কামনা করেন বেশি। পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তাঁরা অনেক সময় নিজেদের ইচ্ছেকে দমিয়ে রাখেন, অন্যরা বিশ্বস্ত হবে না এই আশঙ্কায়।

❤ যৌন গবেষক নতুন একটি গবেষণা এই সংক্রান্ত মিথ্যা ধারণাগুলিকে সংশোধন করছে। মার্টিন ব্যাখ্যা করেন,মহিলারা পুরুষদের চেয়ে কম যৌনতা পছন্দ করেন না – তবে তারা যৌন মিলনে বিরক্ত হন।

❤ পরকীয়া শব্দটিই শুনলেই অনেকেই নাক শিঁটকান। তবে সাধারণত প্রেমের গল্পের চেয়ে পরকীয়ার গল্পগুলো অনেক বেশি চর্চিত হয়। বস্তুত বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে থাকার অভিযোগের আঙুল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ওঠে পুরুষদের দিকে। অথচ সমীক্ষা বলছে, পরকীয়া সম্পর্কে পুরুষদের তুলনায় নারীরাই আকৃষ্ট বেশি!

❤ নারীদের প্রতারণার কারণ বিশেষজ্ঞ মার্টিন বলেন যে এটাও একটা মিথ, যে মহিলারা মানসিক কারণে প্রতারণা করেন এবং পুরুষরা যৌন কারণে প্রতারণা করেন। এক্ষেত্রে মিসৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটির একদল মহিলার উপর করা একটি সমীক্ষাকে উদ্ধৃত করে তিনি উদাহরণ দিয়েছেন যেখানে দেখা গিয়েছে একটি বড় সংখ্যক মহিলারা স্বীকার করেছেন যে প্রতারণার জন্যই তাঁরা অ্যাশলে ম্যাডিসন ওয়েবসাইট ব্যবহার করেছিলেন।

40 আপ মহিলারা-ই পরকীয়ায় বেশি আকর্ষণ!

❤ এই গবেষণা জানাচ্ছে, নারীর বিশ্বস্ততা সম্পর্কে আমাদের সবচেয়ে প্রিয় ধারণাগুলিকে বেশ প্রভাবিত করে। এই চিরায়ত ধারণা যে মহিলারা কেবল তখনই প্রতারণা করেন যখন তারা তাদের বিবাহে অসুখী হন, এই ভাবনা মোটেও ঠিক নয়।

❤ যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটির সমাজতত্ত্বের অধ্যাপক অ্যালিসিয়া ওয়াকারের নেতৃত্বে এক হাজার বিবাহিত পুরুষ-নারীর মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয়। আর তাতেই জানা যায়, পরকীয়া সম্পর্ক পুরুষদের থেকে নারীরা বেশি উপভোগ করেন। এই সমীক্ষার রিপোর্ট অনুযায়ী, যে সব নারীরা বিবাহিত জীবনে তেমন সুখী নন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে তারাই পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েছেন। মন নয়, এই সম্পর্কের ক্ষেত্রে শরীর ছাড়া আর কিছুই তেমন গুরুত্ব পায় না। পরকীয়ায় জড়িত এই নারীদের প্রত্যেকেই নিজেদের পছন্দ-অপছন্দ সোজা-সাপ্টা তাদের পরকীয়া সম্পর্কের সঙ্গীকে জানিয়ে দেন।

❤ সমীক্ষা বলছে, নিজেদের বিবাহিত জীবনের অপূর্ণতা এবং হতাশা থেকেই বেশির ভাগ নারীরা এই ধরনের সম্পর্কে জড়ান। শারীরিক অপূর্ণতাও কিন্তু বড় কারণ হয়। তবে এই সব পরকীয়া সম্পর্কের ক্ষেত্রে বেশির ভাগ নারীরাই ব্যক্তি স্বাধীনতাকেই বেশি গুরুত্ব দেন। অধ্যাপক ওয়াকারের মতে, নিজেদের বিবাহিত জীবনের সুপ্ত বাসনা এবং প্রসমিত কামনাকে পূরণ করতেই অধিকাংশ নারীরা পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন।

❤ 40 আপ মহিলারা কেন বেশি পরকীয়ায় জড়ায়?

❤ মানুষ কেন পরকীয়া সম্পর্কে জড়ায় তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। কারও মতে, বিবাহিত সঙ্গীর সঙ্গে মানসিক দূরত্ব থেকেই পরকীয়া সম্পর্কের দিকে যান মানুষ। আবার কেউ বলেন, মানসিক দূরত্বের পাশাপাশি, শারীরিক অপূর্ণতা থেকেও পরকীয়া সম্পর্কের দিকে ঝোঁকেন মানুষ। সম্প্রতি একটি অনলাইন ডেটিং সংস্থার করা সমীক্ষা জানিয়েছে, যে নারীরা পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়েন, তাদের মধ্যে প্রায় 52 শতাংশ নিয়মিত যোগ অভ্যাস করে থাকেন।

❤ পরকীয়া- সমীক্ষায় জানানো হয়েছে, পরকীয়ায় জড়ানোর ক্ষেত্রে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন যে নারীরা নিয়মিত সকালে দৌঁড়ান।

❤ তৃতীয় স্থানে রয়েছেন যারা প্রতিদিন টেনিস খেলেন, সাঁতার কাটেন এবং নিয়মিত সাইকেল চালান এমন নারীদের মধ্যেও পরকীয়ার প্রবণতা বেশির দিকে।

❤ প্রশ্ন উঠতেই পারে যে, নানা ধরনের শরীরচর্চার অভ্যাস থাকা নারীদের মধ্যেই কেন পরকীয়ার প্রবণতা বেশি? গবেষণা বলছে, রোজ শরীরচর্চার অভ্যাস শুধু শারীরিকভাবে নয় মানসিকভাবেও উৎফুল্ল রাখে। রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে।
ভেতর থেকে শক্তি জোগায়। সমীক্ষায় অংশ নেওয়া নারীদের প্রশ্ন করা হলে অধিকাংশেই এক বাক্যে উত্তর দিয়েছেন, যৌন জীবন আরও আনন্দমুখর করে তুলতেই সঙ্গী থাকা সত্ত্বেও জীবনে প্রবেশ ঘটে অন্য ব্যক্তির। সঙ্গীর সঙ্গে দীর্ঘদিন শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার পর একঘেয়েমি চলে আসে। নতুন স্পর্শ পেতে ইচ্ছা করে। নিয়মিত শরীরচর্চার অভ্যাস সেই ইচ্ছাকে আরও বাড়িয়ে তোলে।

40 আপ মহিলারা-ই পরকীয়ায় বেশি আকর্ষণ!
আরো পড়ুনঃ  ডোপামিন! এর কারণে 40 আপ মহিলারা পরকীয়া করে!
❤ পরকীয়া সম্পর্কের জন্য দায়ী কারণ?

❤ জীবনে ভালোভাবে থিতু হতে 40 পেরিয়ে যায়। অনেকেরই মধ্য কুড়ির মধ্যে বিয়ে হয়ে যায়। জীবন উপভোগ করার তাগিদে তারা পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়তে পারেন।
অনেকেই বাড়ির চাপ, সামাজিক চাপে পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও বিয়েতে রাজি হয়ে যান। বিয়ের পর ভুল বুঝতে পারেন। তখন অন্য কারো সঙ্গে জড়িয়ে পড়া খুবই স্বাভাবিক। সারা জীবন সময় এক রকম থাকে না। খারাপ পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া জীবন, সম্পর্ককে সুন্দর করে। খারাপ সময়ের সঙ্গে যুঝতে না পেরে অনেকেই বাইরে মুক্তির স্বাদ খোঁজেন। সেখান থেকে শুরু হয় পরকীয়া।

❤ সন্তানের আবির্ভাবে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের সমীকরণ পরিবর্তিত হয়। সন্তানের দায়িত্ব নিতে গিয়ে নিজেদের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। যা অনেক সময়ই পরকীয়া সম্পর্কের কারণ হয়ে ওঠে।
বিবাহিত জীবনে যৌন অতৃপ্তি পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার অন্যতম বড় কারণ।

❤ অনেক ক্ষেত্রে বিয়ের সময় পারিবারিক স্টেটাসে মিল দেখেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। মনের মিল রয়েছে কিনা সেই বিষয়ে গুরুত্ব দিই না। এই মনের মিল না থাকাই পরে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। ডেকে আনে পরকীয়া সম্পর্ক। কঠিন পরিস্থিতি জীবনে মানুষ চেনায়। জীবনে যখন খারাপ সময় আসে তখন যদি দু’জনের মূল্যবোধে আকাশ-পাতাল ফারাক থাকে তবে ধীরে ধীরে দূরত্ব তৈরি হয়। এর থেকে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক তৈরি হতে পারে

❤ সারা জীবন এক সঙ্গে কাটাতে হলে একে অপরের গুরুত্ব সম্পর্কে স্পষ্ট ভাবে জানা ও সম্মান করা জরুরি। অধিকাংশ সময়ই দেখা দুজনের জীবনের গুরুত্বের জায়গাগুলো আলাদা। ফলে নিজের মতো মানুষের সঙ্গে গড়ে উঠতে পারে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্ক।

❤ এক সময়ে একে অপরের প্রতি তীব্র ভাললাগা থেকে সম্পর্ক গড়ে উঠলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খারাপ লাগা সামনে আসতে শুরু করে। বোঝা যায় একে অপরের থেকে কতটা আলাদা। দূরত্ব বাড়তে থাকে। যা অনেক সময়ই বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের জন্ম দেয়।

❤ প্রতিদিনের জীবন অনেক সময়ই এরঘেয়ে হয়ে ওঠে। স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের বাইরে শুধুমাত্র উত্তেজনা খুঁজতে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন অনেকে।

❤ প্রতিদিনের জীবন অনেক সময়ই এরঘেয়ে হয়ে ওঠে। স্বামী বা স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্কের বাইরে শুধুমাত্র উত্তেজনা খুঁজতে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন অনেকে। পারিবারিক খরচ সামাল দিতে গিয়ে অনেক সময় নিজের পছন্দ, স্বাদ-আহ্লাদ মেটানো হয়ে ওঠে না। কোনো বন্ধুর ভালোবেসে স্বাদ-আহ্লাদ মিটিয়ে দেওয়া থেকে গড়ে উঠতে পারে সম্পর্ক। কিছু মানুষ রয়েছেন যারা ক্যারিয়ারে উন্নতির জন্যই শুধু সম্পর্কে জড়াতে পারেন। এদের থেকে দূরে থাকুন। এরা সম্পর্ককে উন্নতির সিঁড়ি হিসেবে দেখেন।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

ডাঃ মাসুদ হোসেন

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:

   +8801907-583252

   +8801973-962203

   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।

☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!