🇨🇭 সিফিলিস খুব কম মানুষ এই রোগের নাম শুনেছে। বরং – HIV এইডস, থ্যালাসেমিয়া – Thalassemia, পোলিও, কিংবা করোনা – Corona , নিয়ে আলোচনা হয়েই থাকে।
🇨🇭 এসব নিয়ে সচেতনতা, প্রচার , প্রতিরোধের চেষ্টা চলেছে বিশ্বজুড়ে। কিন্তু সিফিলিস – Syphilis নামটির সঙ্গে আজকের প্রজন্মের বিশেষ পরিচিতি নেই।
🇨🇭 এর সংক্রমণ- 2010 সাল থেকে প্রায় ৩০০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। সিফিলিস সংক্রমণ বাড়ার এই গতি গত দুই দশকের বেশি সময় দেখা যায়নি।
🇨🇭 প্রতিবছর গড়ে 60 লক্ষ মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হন।
বর্তমান প্রজন্মের খুব কম সংখ্যক মানুষ এই রোগের নাম শুনেছে।
🇨🇭 আগে অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক ছিল সাধারণ ব্যাপার। যৌন রোগ সংক্রান্ত সচেতনতা ভারতীয়দের ছিল না বললেই চলে। শুধু ভারত কেন, গোটা বিশ্বেই অসুরক্ষিত যৌন সম্পর্ক এবং তার কারণে নানা যৌন রোগের প্রকোপ ছিল যথেষ্ট। বর্তমানে- HIV এইডস-এর নাম শুনলে সকলে যেমন ভীত হয়ে পড়েন সেরকমই আগে ছিল সিফিলিস।
🇨🇭 সঠিক চিকিৎসা এবং সচেতনতার কারণে মারাত্মক এই- STD- যৌনরোগটি, অনেকটাই স্থিমিত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু প্রায় তিন দশক পর ফিরে এসেছে এই মারাত্মক যৌনরোগ Syphilis.
🇨🇭 গবেষণায় দেখা গেছে যে, ব্যাকটেরিয়ার কারণে – সিফিলিস Syphilis হয়, তার দুটি নতুন বংশ বা লাইনেজ হানা দিতে শুরু করেছে বিশ্বজুড়ে।
🇨🇭 যৌনরোগ, সিফিলিস-Syphilis নিয়ে যৌথভাবে গবেষণা করেছিল, ৩৩টি দেশের সিফিলিস রোগীদের জিনোম পরীক্ষা করে যে গবেষণা হয়েছে তার রিপোর্ট উদ্বেগজনক।
🇨🇭 গবেষকদের দাবি, গত শতাব্দীর আট এবং নয়ের দশকে HIV এইডস- যখন বাড়তে শুরু করে তখন থেকেই সিফিলিসের সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে থাকে। কিন্তু 2010 সাল থেকে সিফিলিস Syphilis , সংক্রমণের হার প্রায় 300 % বেড়ে গিয়েছে।
🇨🇭 গবেষণা বলছে, বর্তমানে যেভাবে দ্রুতহারে সিফিলিস Syphilis , সংক্রমণ বাড়ছে তেমন গতি গত দুই দশকের বেশি সময় দেখা যায়নি।
🇨🇭 প্রথমত যৌনরোগ নিয়ে সচরাচর ডাক্তারের কাছে যেতে লজ্জা পান অনেকে। এবং প্রাথমিকভাবে Syphilis- সিফিলিসের , উপসর্গ নিজে থেকেই সেরে যায়। কিন্তু ভিতরে ভিতরে রোগের ব্যাকটেরিয়া থেকে যায়। ফলে, রোগী ভাবেন যে তিনি সুস্থ হযে গেছেন। এদিকে রোগের উপসর্গ শরীরে দেখা না দিলেও বা অনেক দেরিতে চিকিৎসকের কাছে গেলে সিফিলিস ভয়াবহ হয়ে ওঠে। এবং তার থেকে নানা ধরনের জটিল রোগ শরীরে বাসা বাঁধে। সেই রোগ সহজে সারে তো নাই-ই বরং এর ফলে মৃত্যুও ঘটতে পারে।
🇨🇭 সিফিলিস-Syphilis কী?
🇨🇭 সিফিলিস একটি ব্যাকটেরিয়া – Bacteria, জনিত STD যৌন রোগ। ব্যাকটেরিয়ার নাম- ট্রেপোনেমা প্যালিডাম- Treponema Pallidum.
🇨🇭 অসুরক্ষিত যৌন সঙ্গমের- Sexual Intercours কারণে এই রোগ সংক্রমণ হয়। প্রতিবছর গড়ে 60- লক্ষ মানুষ সিফিলিসে Syphilis আক্রান্ত হন।
যৌবন ধরে রাখার মূল রহস্য | যৌবন সতেজ রাখার উপায়।
🇨🇭 লক্ষণ , Symptoms of Syphilis:
Infected জীবাণুযুক্ত যোনিতে ( Vagina ) পুরুষাঙ্গ প্রবেশের ফলে রোগ সংক্রমণ হয়। সেক্ষেত্রে পুরুষাঙ্গে ছোটো ছোটো ফুসকুড়ি ওঠে এবং ঘায়ের সৃষ্টি হয়।
🇨🇭 মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিমুখে ঘা, জরায়ু মুখে ফুসকুড়ি ইত্যাদি দেখা যায়। ক্রমে ক্ষতস্থান শক্ত হয়ে ওঠে। এমনকী চুম্বনের Lips 👄 😘 kissing, মাধ্যমে মুখে এবং ঠোঁটে ঘা হয়। ফুসকুড়ি বা গোটা দেখা যায় হাতের তালু, মুখ, স্তন এবং আঙ্গুলেও।
🇨🇭 ক্ষত সাধারণত নিজে থেকেই সেরে যায়। কিন্তু উপসর্গ Symptoms না থাকলেও জীবাণু শরীরের ভিতরেই থেকে যায়।
🇨🇭 Treatment- চিকিৎসা না করালে দ্বিতীয় অবস্থা শুরু হয়ে যেতে পারে। দ্বিতীয় অবস্থা শুরু হয় তিন চার মাস পর। রোগীর শরীর রুগ্ন এবং দুর্বল হতে থাকে। চর্মরোগ, শ্লেষ্মা, চোখ এবং স্নায়ুতে জীবাণু সংক্রমণ, জ্বর, গলায় ব্যথা, নিস্তেজ ভাব, হাত ও পায়ে ব্যাথা, রক্তাল্পতা, মাথা ব্যাথা, ওজন হ্রাস, হাত পায়ের তালুতে হলদেটে ভাব, মুখের কিনারা, মলদ্বার সহ শরীরের একাধিক ভেজা স্থানে ফুসকুড়ি ওঠে।
🇨🇭 এরকম চলতে পারে প্রায় দুই বছর। মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনির ( Vagina ) মুখ বড় এবং বিকৃত পিণ্ডাকৃতি হয়ে যায়। দুর্গন্ধময় স্রাব বের হয়।
🇨🇭 তৃতীয় অবস্থা আরও কষ্টকর এবং সাংঘাতিক। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় অবস্থার লক্ষণগুলি চরমে পৌঁছে যায়। ত্বক, মাংস, হাড়, মস্তিষ্ক, মুখ, পাকস্থলী, অন্ত্র, হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস, অণ্ডকোষ ইত্যাদি আক্রান্ত হয়। ত্বক থেকে পুঁজ বের হতে থাকে। এমনকী রোগীর মুখের তালু, নাসারন্ধ্রতেও ফুসকুড়ি, পুঁজ ইত্যাদি হয়। স্মৃতিলোপ পায়, যকৃৎ বড় হয়ে যায়, পেট ফুলে যায়।
আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, মধ্য এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া ও আফ্রিকার যে 33 টি দেশের সিফিলিস Syphilis রোগীর জিনোম পরীক্ষা করেছেন গবেষকরা। তার মধ্যে হালে ট্রেপোনেমা প্যালিডাম- ব্যাকটেরিয়ার SS – 14 এবং নাইকলস নামের দুটি ভাগ বেশি চোখে পড়েছে। অসুরক্ষিত যৌনসঙ্গম, গর্ভবতী মায়ের থেকে গর্ভস্থ্য শিশুর, এই রোগ হতে পারে।
🇨🇭 এখনই রোগ প্রতিরোধ সংক্রান্ত ব্যবস্থা না নিলে আগের মতো অদূর ভবিষ্যতেও সিফিলিস Syphilis নিয়ে আতঙ্কে ভুগতে হবে সাধারণ মানুষকে।
🇨🇭 যেভাবে বুঝবেন সিফিলিস Syphilis হয়েছে?
🇨🇭 সিফিলিস Syphilis একটি যৌনবাহিত রোগ – STD. এই রোগের জীবানুর নাম ট্রেপনোমা প্যালিডাম। অনিয়ন্ত্রিত যৌন মিলন ও সিফিলিস আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনে এই রোগ হয়ে থাকে। তবে সিফিলিস আক্রান্ত কারো রক্ত গ্রহণের মাধ্যমেও এই রোগ হয়। আবার গর্ভাবস্থায় মায়ের সিফিলিস থেকে থাকলে সন্তানও এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে।
🇨🇭 যেসব মানুষ বিভিন্ন শহরে ভ্রমণ করছেন এবং প্রত্যেক শহরে ভিন্ন ভিন্ন শয্যাসঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হচ্ছেন, তাদের সিফিলিসে Syphilis আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা খুবই বেশি। সাধারণত আক্রান্ত কারো সঙ্গে যৌন মিলনের 2-3 সপ্তাহ , পরে এই রোগের লক্ষণগুলো Symptoms,দেখা দেয়, তবে কারো কারো ক্ষেত্রে 3 মাস পর্যন্ত দেরি হতে পারে।
🇨🇭 Syphilis সিফিলিসে আক্রান্ত হলে একেক জনের একেক রকম উপসর্গ দেখা দেয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলসারের মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়া শরীরে প্রবেশ করে। এরপর সারাদেহে ব্রনের মতো গুটি দেখা দেয় এবং তা বড় হতে থাকে। কোনো কোনোটির আকার এক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
🇨🇭 পুরুষদের ক্ষেত্রে সাধারণত পেনিসে আলসার ধরা পড়ে, নারীদের Vagina যোনীতে। এছাড়া নারী ও পুরুষের পায়ুপথ বা মলদ্বারেও আলসার হতে পারে।
🇨🇭 কারো কারো ঠোঁট এবং জিহ্বাতেও আলসার ধরা পড়ে। এমনকি আঙুলেও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। এমনটা হলে বুঝতে হবে, সিফিলিসে Syphilis আক্রান্ত হওয়ার প্রথম পর্যায়ে রয়েছেন।
🇨🇭 অনেকেই এই উপসর্গগুলো বুঝতে না পেরে এগুলো এড়িয়ে চলেন। তারা ভাবেন, চিকিৎসকের সাহায্য ছাড়াই এগুলো সারিয়ে ফেলতে সক্ষম হবেন। তবে 3 সপ্তাহ পেরিয়ে গেলে কোনোরকম ওষুধ গ্রহণ ছাড়াই আলসার সেরে যায়। কিন্তু তখন সারা শরীরে ফোসকা বা গুটি দেখা দেয়। কোনোটি লাল, কোনোটি গোলাপি আর কোনোটা পোড়া ফোসকার মতো। হাতের তালুতেও দেখা দেয় এই ফোসকা তবে এগুলোতে কোনো চুলকানি হয় না, Allergy- অ্যালার্জিতে , সাধারণত যেটা হয়ে থাকে। এটা রোগের দ্বিতীয় পর্যায়।
🇨🇭 তৃতীয় পর্যায়ে এসে অভ্যন্তরীণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ আক্রান্ত হয়, যেমন: শ্বাসতন্ত্র, পাকস্থলী, যকৃত, মাংসপেশী এবং হাড়। সবচেয়ে ভয়াবহ হলো যখন সিফিলিস Syphilis প্রধান আর্টারিকে আক্রান্ত করে। এ সময় মৃত্যুও ঘটতে পারে।
🇨🇭 চতুর্থ পর্যায়ে সিফিলিস Syphilis শরীরে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে। হৃদপিণ্ডে জ্বালাপোড়া শুরু হয়, যকৃত বা লিভারের কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়, শরীরের কিছু অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হতে পারে এবং মস্তিষ্কে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া এই রোগে দৃষ্টিশক্তি কমে যায়, স্নায়ুকোষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। চিন্তাধারায় পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
🇨🇭 সিফিলিস Syphilis থেকে মুক্তির উপায় :
🇨🇭 বেশিরভাগ প্রাণঘাতী রোগ নিয়ে আমাদের সমাজে Taboo, রয়েছে। যখনই মানুষ জানতে পারে রোগটি যৌন মিলনের Sexual Intercours, ফলে এক দেহ থেকে অন্যের দেহে ছড়িয়ে পড়ে তখন ওই ব্যক্তির প্রতি সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টে যায়। এ কারণে আক্রান্ত ব্যক্তি এ নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে রাজি হয় না। বরং এটাকে গোপন রাখতে চায়। একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এই চিন্তাধারায় পরিবর্তন আসেনি। কিন্তু সিফিলিস Syphilis রোগ থেকে পরিত্রাণের প্রধান উপায়ই হলো সচেতনতা।
🇨🇭 Syphilis রোগ যেভাবে ছড়ায়:
💋 আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে অনিরাপদ যৌনমিলন- সরাসরি যৌন সঙ্গম, বিশেষ করে পায়ুপথে সঙ্গম – Anal Sex কিংবা মুখ মৈথুন – Oral Sex করলে অথবা চুম্বন Kiss বিনিময় করলে।
💋 রোগাক্রান্ত ব্যক্তির রক্ত শরীরে গ্রহণ করলে- রক্তসঞ্চালন কিংবা ইনজেকশনের মাধ্যমে।
💋 আক্রান্ত মা যে শিশুর জন্ম দেয় সেই শিশু।
💋 আক্রান্ত মায়ের দুধ পান করলে।
💋 Syphilis কখনই খাওয়ার পাত্র, চামচ, গামছা বা টাওয়েল, ন্যাপকিন, সুইমিং পুল, বাথটাব, কিংবা ব্যবহৃত জামাকাপড় দিয়ে ছড়ায় না।
💋 আক্রান্ত হওয়ার তিন সপ্তাহের মধ্যেই রোগীর শরীরে পোকার কামড়ের মতো গোল গোল দাগ দেখা যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সিফিলিস আক্রান্ত পুরুষের লিঙ্গমুণ্ডুতে কিংবা লিঙ্গমুণ্ডুর ত্বকে গোটা ওঠে, নারীর ক্ষেত্রে গোটা ওঠে যোনির ঠোঁট কিংবা ক্লাইটরিসে। যৌনাঙ্গ ছাড়াও এ গোটা মলদ্বার, ঠোঁট কিংবা স্তনের বোঁটাতে হতে পারে। কাছাকাছি গ্রন্থিগুলো ফুলে উঠতে পারে। মাঝে মাঝে এগুলো ব্যথাহীন এবং শক্ত হয়ে দেখা দেয়।
💋 2nd Stage:এ অবস্থায় সাধারণত শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চুলকানি,এর মতো হয় এবং নিয়মিত জ্বর, ওজন কমে যাওয়া, লিম্ফ্যাটিক গ্ল্যান্ড ফুলে যায়। এ ছাড়া কুঁচকিতে ভেজা ফোস্কার মতো দেখা দিতে পারে।
💋 3rd Stage:এ অবস্থায় রোগ সুপ্ত অবস্থায় থাকে।
💋 4th Stage: অনেকদিন চিকিৎসা না করলে হয়। এ অবস্থায় রোগীর হার্ট, চোখ, ব্রেইন এবং নার্ভে সিরিয়াস সমস্যা দেখা দেয় এবং রোগী সাধারণত বাঁচে না। এসব লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিলে সিফিলিস Syphilis টেস্ট:( Inv. TPHA ) করিয়ে নিশ্চিত হন। কিছু ল্যাবরেটরি পরীক্ষা যেমন: ( VDRL, TPHA )এর মাধ্যমে সিফিলিস Syphilis আছে কিনা সে সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হওয়া যায়।
🇨🇭 প্রতিরোধ : যৌনসঙ্গীর সিফিলিস আছে কিনা নিশ্চিত হন। সিফিলিস থাকলে অবশ্যই চিকিৎসা করান। সিফিলিস আক্রান্তদের সঙ্গে কোনো ধরনের যৌনকার্যক্রমে যাবেন না। কনডম ব্যবহার করেও না। কমার্শিয়াল সেক্স ওয়ার্কারদের কাছে যাবেন না। এ রোগ কোনোভাবেই পুষে রাখবেন না।
🇨🇭 সিফিলিস হলো ব্যাকটেরিয়ার দ্বারা সৃষ্ট যৌন সংক্রামক রোগ । সিফিলিস সাধারণত ট্রেপোনেমা প্যালিডাম নামক ব্যাকটেরিয়া থেকে সৃষ্ট। এটি সাধারণত অসংরক্ষিত যৌন মিলনের মাধ্যমে ব্যাক্তি থেকে ব্যাক্তির মধ্যে সংক্রমিত হয়। বিশ্বে প্রতিনিয়ত হাজার হাজার মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছে এবং প্রান হারায়।🥺🥺🤲
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
What’s app/হোয়াটসঅ্যাপ এবং IMO/ইমো খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 সকাল 09:00 — 01:00 টা।
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 চিকিৎসা : সুখবর হচ্ছে, হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন
Dr. Masud Hossain
(বি, এইচ, এম, এস )
(ডি, এইচ, এম, এস)
☎️ 01907-583252 (WhatsApp, IMO)
☎️ 01302-743871(WhatsApp, IMO)
[রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন
Govt reg No. 35423 ]
আমার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ঘুরে আসতে পারেন।