🇨🇭 পৃথিবীর সব ধর্মেই বিবাহ ছাড়া যৌন মিলন বা শারীরিক সম্পর্ককে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ ব্যাপারে রয়েছে কড়া নিষেধ। এমনকী এ কাজ যে করবে তার জন্য নির্ধারিত রয়েছে কঠিন শাস্তি। এই বিধানের পেছনে নিশ্চয়ই কারণ রয়েছে। আর কারণটি হলো সামাজিক, ধর্মীয় ও মানসিক অবক্ষয় থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
🇨🇭 আমাদের সমাজে এমন অনেক পুরুষ রয়েছেন যারা শুধুমাত্র নারীদেহ ভোগ করার বা বিবাহ বহির্ভূত যৌনমিলন এর উদ্দেশ্যেই প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলেন এবং কাজ হাসিল হয়ে গেলে সম্পর্কের দায়ভার নিতে চান না।
🇨🇭 নারীরাও যে এমন করে না তা নয়, তবে তুলনামূলকভাবে এমন নারীর সংখ্যা কম। আশংকার ব্যাপার হচ্ছে আজকাল অনেক উঠতি বয়সী মেয়েই এই ধরণের পরকিয়া শারীরিক সম্পর্ককে আধুনিকতা মনে করে থাকে।
🇨🇭 অথচ বিয়ের আগে যৌন মিলনের ফলে যে সমস্যা দেখা দেয়, তা পোহাতে হয় নারীদেরকেই! তাই সাবধান হোন এবং জেনে নিন অনাকাঙ্খিত সমস্যাগুলো সম্পর্কে।
🇨🇭 বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের সবচেয়ে ভয়াবহ যে সমস্যাটি হতে পারে তা হলো অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ। নিরোধক ব্যবহারের পূর্ব পরিকল্পনা না থাকা, আবেগের বশে হঠাত্ করেই যৌন সম্পর্ক করা ইত্যাদি এর অন্যতমত কারণ।
🇨🇭 শারীরিক সম্পর্কের চিহ্ন ধারণ করে সাধারণত মেয়েরাই। কোনো মেয়ের শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে কি না তা ডাক্তারি পরীক্ষার- Clinical trials , মাধ্যমে সনাক্ত করা যায়, কিন্তু ছেলেদের যায় না।
🇨🇭 একইভাবে গর্ভধারণের যাবতীয় সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয় শুধু মেয়েদেরই। এর ফলে পরিবার, সমাজ এবং নিজের কাছে অপরাধী হতে হয় নারীদের।
🇨🇭 বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের ফলে গর্ভধারণ করে ফেললে তখন গর্ভপাত করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। গর্ভপাত একটি ঝুঁকিপূর্ণ প্রক্রিয়া।
🇨🇭 এতে যেমন শারীরিক ক্ষতি হয় তেমনি মানসিক ক্ষতির সম্মুখীনও হতে হয়। গর্ভপাতের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরণসহ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা হতে পারে। এর দীর্ঘমেয়াদী কুফলও রয়েছে।
🇨🇭 যেমন পরবর্তীতে গর্ভধারণে সমস্যা হওয়া বা গর্ভধারণ করতে না পারা ইত্যাদি। প্রথম সন্তান জন্মদানের আগে গর্ভপাতের ঘটনা ঘটলে পরবর্তীতে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান ধারনে সমস্যা দেখা দেয়।
🇨🇭 গর্ভপাতের মানসিক ক্ষতিও কম নয়। সন্তান হারিয়ে অনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এমনকি অনেকে বিকারগ্রস্ত পর্যন্ত হয়ে পড়ে।
🇨🇭 বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্কের বা যৌন মিলন কারণে অনেকেই জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল বা অন্যান্য ওষুধ গ্রহণ করে থাকে।
🇨🇭 অনবরত জন্মনিয়ন্ত্রণের পিল গ্রহণ অনাকাঙ্খিত গর্ভধারণ রোধ করলেও ডেকে আনতে পারে বন্ধাত্ব।
আরো পড়ুনঃ কী কারণে সেক্স নিয়ে ভয় পান 40 আপ মহিলারা? ডাঃ মাসুদ হোসেন।
🇨🇭 বিয়ের আগে শারীরিক মিলন- Physical intercourse, সম্পর্কে কিছু কথা। এমন কিছু মানুষ আছে যারা নারীকে শুধুমাত্র ভোগ্যপণ্য মনে করে। তাদের কাছে নিত্য নতুন মেয়েদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করা একটি মাত্র নেশা। তাই তারা বিবাহ( Marriage ) বিহির্ভুত সম্পর্কে জড়ায় আর নিজের স্বার্থসিদ্ধি হয়ে গেলে আর সম্পর্ক ( Relation ) শেষ করে দেয়। আজকাল মেয়েরাও এসব বিষয়ে কম যায়না। তারা মনে করে যে বিবাহ বহির্ভুত বা বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক করা এখন আধুনিকতা! কিন্তু এই কাজের যা যা খারাপ দিক সেটা ভোগ করতে হয় একটা মেয়েকেই। তাই সাবধান হন। জেনে নিন সেই সমস্যাগুলি সম্পর্কে।
🇨🇭 পৃথিবীর সব ধর্মেই বিয়ের আগে শারীরিক সম্পর্ক ( Physical Intercourse ) নিষিদ্ধ। এটি ধর্মবিরুদ্ধ, এমনকি এই কাজ যে করবে তার জন্য উপযুক্ত শাস্তি নির্দিস্ট করা আছে।
🇨🇭 এই বিধান এমনি এমনি কোন কারন ছাড়া করা হয়নি। এর পিছনে কিছু কারন নিশ্চই রয়েছে। তার জন্যই এই ধরনের নিয়ম তৈরি করা হয়েছে।
🇨🇭 প্রথম কারন হল সামাজিক, ধর্মীয় ও মানসিক অবক্ষয় থেকে নিজেকে দূরে রাখা। বিয়ের আগে Sex ,শারীরিক ( Physical ) সম্পর্ক আমাদের সমাজে কেউ ভালো চোখে দেখেনা। আর এই ধরনের কথা সমাজের আর কেউ জানলে সেই মেয়েটিকে নানা সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
🇨🇭 দ্বিতীয় কারন হল অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারন। নিরোধক ব্যবহারের পূর্ব পরিকল্পনা না করে আবেগে ভেসে গিয়ে হঠাত করে যৌন ( Sexual ) সম্পর্ক করে ফেলা। তখন হতে পারে গর্ভধারন। আর শারীরিক ( Physical ) সম্পর্কের চিহ্ন বহন করে একমাত্র মেয়েরাই। ডাক্তারি পরীক্ষার ফলে বোঝা যায় একটি মেয়ে শারীরিক সম্পর্ক করেছে কিনা কিন্তু একটি ছেলের ক্ষেত্রে বোঝা যায়না।
🇨🇭 আর বিয়ের আগে গর্ভধারন করলে সেখানে গর্ভপাত- Abortion , করানো ছাড়া আর কোন উপায় থাকেনা। অথবা তাকে জন্মনিরোধক পিল খেতে হয়। এই পিল গুলির সেবনে পরবর্তী ক্ষেত্রে গর্ভধারনে সমস্যা সৃস্টি করে। আর গর্ভপাত শারীরিক এবং মানসিক ( Mental ) দিক দিয়ে দূর্বল করে দেয়।
🇨🇭 অতিরিক্ত রক্তপাতের ফলে যেমন শারীর দূর্বল হয় তেমন নিজের সন্তান হারিয়ে মানসিক ( Mental ) ভাবেও ভেঙ্গে পড়ে তারা। অনেক ক্ষেত্রে একবার গর্ভপাত করালে দ্বিতীয়বার গর্ভধারন করা অসম্ভব হয়ে ওঠে। আবার অনেকে সন্তান হারিয়ে বিকারগ্রস্থ হয়ে পড়ে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে বিবাহের পূর্বে শারীরিক সম্পর্ক ( Physical Relationship ) এড়িয়ে চলুন। এতে আপনার এবং আপনার ভবিষ্যত্ পরিবার দুইয়ের লাভ হবে।
🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা
দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন। হোমিও চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় Homeo হোমিও ওষুধ খান।
🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )
🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
🇨🇭 আমার এই দুইটি নাম্বার:
+8801907-583252
+8801302-743871
( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।
🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।
🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।
🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।
☎+8801907-583252 (WhatsApp, IMO)।
☎ +8801302-743871 (WhatsApp, IMO)।