পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

⭕ যৌন অক্ষমতা?

🇨🇭 পুরুষের যৌন অক্ষমতা
সন্তোষজনক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে অক্ষমতা, হতে পারে অপর্যাপ্ত পুরুষাঙ্গ উত্থান অথবা দ্রুত বীর্য স্থলনের কারনে। আমেরিকার ম্যাসাচুয়েটস ষ্টাডিতে দেখা যায় প্রায় 52 শতাংশ চল্লিশোর্ধ পুরুষই যৌন অক্ষমতায় ভুগছেন। আমাদের দেশের অবস্থা আরো ভয়াবহ। তিরিশের পরেই অনেক পুরুষই এই দুরবস্থার শিকার।

🇨🇭 পুরুষের যৌন অক্ষমতার কারন?

❤ নানান মন:পীড়ার কারনে এরকম হতে পারে।

❤ অর্গানিক: স্নায়ুবিক ( Neurogenic ) হরমোন সংক্রান্ত ও রক্ত সঞ্চালনে অপর্যাপ্ত ( Arterial ) এবং ঔষধ সেবনের কারণে।

❤ মিক্সড: ( অর্গানিক ও মনোদৈহিক উভয়ই ) বেশীর ভাগ যৌন অক্ষমতার কারন।

🇨🇭 চিকিৎসা?

🧪 জীবন ধারার পরিবর্তন ( Life Style Change ): দৈহিক শ্রম ও ব্যায়াম, ওজন কমানো, চর্বিযুক্ত ও অধিক ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার, রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ।

🧪 ঔষধ পরিবর্তন: কিছু রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের ঔষধ, ডিপ্রেশনের ঔষধ পরিবর্তন অথবা পরিমান কমানো এমন কি ড্রাগ হলিডেজের মাধ্যমে যৌন অক্ষমতা সারানো যায়।

🧪 মনোজৈবিক চিকিৎসা ( Psychosexul therapy ):
তিরিশের নিচের বয়সে এই পদ্ধতি কার্যকর। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হচ্ছে চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে অনেক যুবক দোকান থেকে সহজ লভ্য ঔষধ, এমনকি গাছ-গাছড়া সেবন করে মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

🧪 হরমোন থেরাপী:
চল্লিশোর্ধ পুরুষের, অক্ষমতার পাশাপাশি থাকে ডিপ্রেশন,স্মরণশক্তি হ্রাস,স্বাস্থ্যহানি অথবা ভুড়িবৃদ্ধি, হাড় ক্ষয়, দৈহিক লোমের পরিবর্তন, নিদ্রাহীনতা্ ইত্যাদি। তখন প্রয়োজন অনুযায়ী হরমোন প্রয়োগ করতে হয়। মনে রাখবেন বিশেষজ্ঞ পরামর্শ ছাড়া হরমোন থেরাপী বিপদজনক হতে পারে।

🧪 ঔষধের মাধ্যমে চিকিৎসা:

নির্দিষ্ট ফসফোডাইষ্টারেজ-5 বিরোধী ঔষধ ( সিলডেনাফিল ), ভার্ডনাফিল, টাডালাফিল- এখন পুরুষেদের পছন্দের ঔষধ। এই ঔষধগুলি নানান বিক্রিয়ার মাধ্যমে পুষাঙ্গের ক্যাভারর্নাস টিসুতে রক্ত প্রবাহ বাড়ায় এবং প্রয়োজনের মূহুর্তে পুরুষাঙ্গকে শক্ত করে তুলে। কিন্তু এসব ঔষধের মারাত্মক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে এবং সবার জন্য এই ঔষধ রিরাপদ নয়। এমনকি হার্র্ট এ্যাটাকও হতে পারে এই ঔষধ সেবনের পরে। যারা হার্টের জন্য নাট্রোগ্লিসারিন জাতীয় ঔষধ খান অথবা বুকের ব্যথা উঠে, অথবা যাদের হার্টফেইলিওর আছে, অথবা সম্প্রতিক বুকে ব্যথা (M.I) হয়েছে অথবা যাদের অনিয়ন্ত্রিত হ্রদস্পন্দন ( Arrythmia ) আছে। অথবা যাদের নিম্ন রক্তচাপ ( <90/50 ) অথবা উচ্চ রক্তচাপ আছে অথবা যাদের ষ্ট্রোক হয়েছে তারা এসব ঔষধ খেতে পারবেন না।

⭕ পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

⭕ তাহলে সকল বয়সের যেকোন ধরনের যৌন অক্ষমতার জন্য চিকিৎসা কি?

🧪 সকল যৌন অক্ষম রোগীর জন্য এসেছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন দীর্ঘস্থায়ী হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা।

🇨🇭 কিভাবে কাজ করে?

🇨🇭 সকল ধরনের অক্ষম পুরুষ বিশেষ করে ‍পুরুষাঙ্গে রক্তপ্রবাহে ঘাটতি জনিত অক্ষমতা ( Vasculogenic ED )পুরুষদের কর্পোরা উপর স্বল্প মাত্রায় হোমিওপ্যাথিক প্রয়োগ করে রক্ত প্রবাহের নতুন স্তর সৃষ্টি করা হয়। এই পদ্ধতি সম্পূর্ন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বিহীন। এই পদ্ধতির জন্য রোগীকে 3 Months চিকিৎসাতেই সমাধান হয়ে যায়।

⭕ যৌনরোগ: গোপন এক কথা কখনও ভেবে দেখেছেন, যৌনরোগ বা তথাকথিত গুপ্ত রোগের চিকিৎসা করার যাবতীয় বিজ্ঞাপন কেন রাস্তার ধারের পাবলিক টয়লেটের দেওয়ালে, ল্যাম্পপোস্টে আর লোকাল ট্রেনের কামরায় দেখা যায়? উত্তরটা কিন্তু প্রশ্নের মধ্যেই আছে৷ রোগটা গুপ্ত!
তাই তা গোপন রাখার জন্য৷ আসলে চলতি সামাজিক রীতি-নীতি সেটাই বলে যে যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়! কিন্তু তারপরেও কেন এত যৌনরোগের চিকিৎসার বিজ্ঞাপন? কারণ, চেপে রাখা হয় বলেই অনেক সময় এই ধরনের রোগের ঠিকঠাক চিকিৎসা হয় না৷ রোগ ছড়িয়ে পড়ে!

🇨🇭 খেয়াল করে দেখবেন, যৌনরোগ শব্দটাতেই বহু লোকের আপত্তি৷ যেহেতু সেটা যৌন সংক্রমণের মাধ্যমে শরীরে আসে৷ সাধারণত নিয়মিত সম্পর্কের বাইরে গিয়ে অসাবধানী যৌনতার কারণেই এ ধরণের রোগের সংক্রমণ হয়৷ যে কারণে রোগটা গোপন করলে নিজের অনিয়ন্ত্রিত যৌনজীবনও গোপন থাকে৷ অথচ রোগের নিরাময় তাতে হয় না৷ বরং গুপ্ত রোগ অনেক সময়ই প্রায় মহামারীর ব্যাপকতায় ছড়িয়ে পড়ে৷ ভারতে ঠিক যা হয়েছিল এইডস রোগের ক্ষেত্রে৷
আশির দশকের শেষের দিকে ভারতে ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ছিল এইডস৷ মারাত্মক এই রোগের এখনও সে অর্থে কোনো চিকিৎসা হয় না, কিন্তু তখন এইডস-এর মারণক্ষমতা সম্পর্কেই অধিকাংশ মানুষের কোনো স্পষ্ট ধারণা ছিল না৷ ফলে সচেতনতাও ছিল না৷ যে কারণে কেউ এইচআইভি আক্রান্ত হলে হয় প্রথমটায় রোগলক্ষণগুলো বুঝতেই পারত না৷ স্বাস্থ্যকর্মীরা সেসময় অনেক দিনের নিয়মিত সমীক্ষায়, লাগাতার চেষ্টায় এই রোগের সংক্রমণের একটা নির্দিষ্ট ধরন খুঁজে পেয়েছিলেন৷ যেটা এক কথায় বলতে গেলে, এইডস ছড়ায় যৌনকর্মীদের থেকে এবং যৌনপল্লীর বাইরে সেটা ছড়িয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটা বড় ভূমিকা পালন করেন ট্রাক ড্রাইভাররা৷ পণ্য পরিবহনের জন্য তাঁরা দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত ঘুরে বেড়ান এবং সহজ ও সুলভ, শস্তা বিনোদন হিসেবে বেছে নেন মদ্যপান আর যৌনতাকে৷ এইডস আক্রান্ত যৌনকর্মীদের থেকে তাঁরা এইডস রোগের জীবাণু বয়ে নিয়ে যান নিজের ঘরে, নিজের স্ত্রীর শরীরে৷ অবধারিতভাবে সেই ভাইরাস সংক্রামিত হয় তাঁদের পরবর্তী সন্তানদের দেহে৷

পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

🇨🇭 একইভাবে কিন্তু একজন সংক্রামিত ট্রাকচালকের থেকে জীবাণু যায় এক বা একাধিক নী-রোগ যৌনকর্মীর দেহে৷ এবং এখানে তৈরি হয় বাড়তি বিপদের সম্ভাবনা৷ একজন যৌনকর্মী যখন বুঝতে পারেন যে তিনি রোগাক্রান্ত, তিনি সেকথা গোপন করে যান৷ এক- সামাজিকভাবে একঘরে হয়ে যাওয়ার ভয়ে, দুই- তিনি অসুস্থ জানলে কেউ তাঁর কাছে আসবে না, রোজগার বন্ধ হয়ে যাবে, সেই ভয়ে!

🇨🇭 সমাজকর্মীরা আজকের তারিখে দাঁড়িয়ে আশ্বস্ত গলায় জানাতে পারছেন, একদিকে রোগ সংক্রমণের বিপদ, অন্যদিকে সামাজিক অপবাদের ভয়, এই দুইয়ের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কিন্তু আসল হাতিয়ার হয়েছিলেন ওই সামাজিকভাবে অপাংক্তেয় যৌনকর্মীরাই৷ কন্ডোম ব্যবহারে খদ্দেরদের বাধ্য করার মতো একাধিক নিরাপদ যৌন অভ্যাস তাঁরা গড়ে তুলতে পেরেছিলেন, যা শেষ পর্যন্ত ঠেকিয়ে দিতে পেরেছে এইডস রোগকে৷

🇨🇭 দুর্ভাগ্য, যে একই কথা বলা যায় না যৌনপল্লীর বাইরে যে বৃহত্তর সমাজ, তার ব্যাপারে৷ এখনও সেখানে অনেক মানসিক প্রতিবন্ধকতা, অনেক নৈতিক প্রতিরোধ যৌনরোগের প্রতি৷ ফলে সমস্যা থেকেই যাচ্ছে৷

আরো পড়ুনঃ  যৌন সমস্যা যৌনজীবনের গুরুত্ব রয়েছে | treatment for sexual health
⭕ পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

🇨🇭 সম্প্রতি যেমন: এক সমীক্ষায় জানা গেছে যে, ভারতের কিছু কিছু অঞ্চলে কমবয়সি ছেলে-মেয়েদের মধ্যে যৌনরোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে৷ তার একটা কারণ যেমন: চলতি সময়ের বেপরোয়া, উদ্দাম জীবনদর্শন, তেমন আরেকটা বড় কারণ সমাজের মধ্যে, অনেক সময়ই নিজের পরিবার বা আত্মীয়স্বজনের মধ্যে বিকৃতকাম এক শ্রেণির মানুষের যৌন লালসার শিকার হচ্ছে ছোট ছেলে-মেয়েরা৷ এবং এক্ষেত্রেও মূল সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে সামাজিক বিধি-নিষেধ, যা যৌনরোগকে গোপন রাখতে শেখায়৷ এমনকি নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গেও খোলা মনে নিজের সমস্যার কথা আলোচনা করতে বাধা দেয়৷

🇨🇭 সুতরাং রোগ যত না আমাদের শরীরে, তার থেকে অনেক বেশি আমাদের মনে৷ অনেক গভীরে তার শেকড় চলে গিয়েছে৷ এই সংস্কার থেকে মুক্তি পেলেই বোধহয় সমাজের প্রকৃত রোগমুক্তি ঘটবে৷

🇨🇭 মানবদেহ মানেই তাতে হাজার একটা সমস্যা। সাধারণ কিছু রোগের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ কিংবা উচ্চ ব্লাড সুগার, এছাড়াও জটিল সমস্যার মধ্যে হার্ট কিডনি, ক্যানসার জাতীয় নানান রোগ মানুষকে কষ্ট দিতে পারে। তবে রোগের মধ্যে শুধু যে এগুলোই পরে সেটি কিন্তু একেবারেই নয় বরং কিছু বিশেষ ডিসঅর্ডার মানুষের মধ্যে থাকতেই পারে।

🇨🇭 সমস্যার কথা বলতেই, যেটুকু জানা যায় এই ক্ষেত্রে দুটি বিভেদ রয়েছে। প্রথম যেটি মানুষ সঙ্গে নিয়েই জন্মায় এবং দ্বিতীয় যেটি সময়ের সঙ্গে প্রাকৃতিক এবং সামাজিক চাপে মানুষের মনে এবং শরীরে বাসা বাঁধে। এগুলি প্রথম দিকে অবাস্তব মনে হলেও চিকিৎসার ভাষায় একে আনইউসুয়াল ডিসঅর্ডার বলা হয়। যেগুলি চিকিৎসকরা সবথেকে বেশি চিহ্নিত করেন তার মধ্যে:

ছেলেদের দ্রুত বীর্যপাতে নারীদের সেক্স সুখ কম হয়।

🩸 আর্জিরিয়া অথবা Argyria: এটি শরীরে সিলভার কিংবা মেটালের প্রভাব বেশি থাকলে হয়। অনেকেই জানেন না যে ডায়েট কিংবা প্রতিদিনের খাবার থেকে সিলভার আমাদের শরীরে ঢুকেই থাকে, এবং এই মাত্রা শরীরে বেড়ে গেলে গায়ের চামড়া কিংবা চুলে নীল রঙের আভা দেখতে পাওয়া যায়। অনেকের ক্ষেত্রে সেই রং ধূসর হয়। এটি পরে স্কিনের সমস্যা ঘটাতে পারে তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

🩸 পরফিরিয়া অথবা Porphyria: এটি জন্মগত এটি রোগ, বলা উচিত রক্ত জনিত সমস্যা। যেই কারণে সূর্যের আলো কিংবা অতিরিক্ত লাইট সহ্য হয়না। সহজেই চামড়ার রং বদলে লাল হয়ে যেতে পারে। আসলে এই রোগ রক্তের হিমোগ্লোবিন এবং অক্সিজেন মাত্রার সঙ্গেও সম্পর্কিত।

🩸 কঙ্গেন্টিয়াল অনালগেসিয়া অথবা congential analgesia: এটি শরীরে থাকলে যেকোনও মানুষের ব্যথা কম অনুভূত হয়। এবং সেই কারণেই হাতে পায়ে চোট পেলেও ব্যথা লাগে না, এটি একধরনের নার্ভের রোগ হিসেবেই চিহ্নিত হয়। তবে চিকিৎসার প্রয়োজন।

🩸 ক্লেইন লেভিন সিনড্রোম অথবা kleine Levin syndrome: যারা প্রচন্ড ঘুমাতে ভালবাসেন কিংবা, ঘুম ছেড়ে উঠতে ইচ্ছে করে না তাদের এই সমস্যা থাকতেই পারে। এটি থাকলে মানুষ 20 ঘণ্টা টানা ঘুমাতেও পারে অনেক সময় ভুলে যাওয়ার সুযোগ থাকে।

🩸 প্রগেরিয়া অথবা progeria: বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। এর কারণে ওদের শারীরিক ফ্যাট কমতে থাকে। মাথার চুল পড়ে যায়, অল্প বয়সেই মুখে চোখের কোণায় রিংকেলস দেখা দিতে পারে।

পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?
⭕ পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

🇨🇭 এগুলি এককথায় গুপ্ত রোগ, চেষ্টা করবেন যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসা করানোর।

🇨🇭 হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়। একজন হোমিও ডাক্তারের/ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। সাইড ইফেক্ট নেই এমন হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজে লাগাবেন। সুস্থ জীবন যাপনের জন্য পরবর্তী ধাপগুলো অর্থাৎ- যথাযথ চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে সুস্থতা অর্জন করতে পারবেন।

🇨🇭 ডাঃ মাসুদ হোসেন।
Dr. Masud Hossain.
( ডি, এইচ, এম, এস ) ঢাকা।
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক ( রেজি: নং- 35423 )

🇨🇭 বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথি বোর্ড। [ নিবন্ধন নং- Gov.Reg. No. 35423 ] রেজিস্ট্রার প্রাপ্ত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

⭕ রোগীর সাথে – মোবাইল ফোনে / WhatsApp / Imo / Telegram – এ কথা বলার সময় সকাল 11.00 থেকে দুপুর 3.00 টা পর্যন্ত।

পুরুষের গুপ্ত যৌনরোগ হলে লুকিয়ে রাখতে হয়?

আমার মোবাইল নাম্বার :
🤳 +880 1907-583252
🤳 +880 1302-743871
🤳 +880 1973-962203

⭕ বিকাল – 5.00 থেকে রাত 10.00 পর্যন্ত আমি চেম্বারে বসে রোগী দেখি।

⭕ আবার রাত -10.00 টা থেকে রাত- 11.00 পর্যন্ত ফোনে রোগীদের সাথে কথা বলি।

⭕ রাত- 11.00 টা থেকে – সকাল – 11.00 টা পর্যন্ত আমার মোবাইল বন্ধ থাকে।

🇨🇭 আমার এই 3-টি নাম্বার:

   +8801907-583252

   +8801973-962203

   +8801302-743871

( What’sApp- হোয়াটসঅ্যাপ এবং Imo- ইমো ) খোলা আছে, চিকিৎসা নিতে চাইলে আমার এই দুইটি নাম্বার ফোনে সেভ করে সমস্যাগুলো লিখে অথবা অডিও রেকর্ড দিয়ে জানাবেন। আমি ফ্রী হয়ে সঠিক তথ্য দিয়ে চিকিৎসা দিতে চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

🛑 অরিজিনাল জার্মানী ঔষধ ও উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান।

🇨🇭 রোগী দেখার সময়:
🛑 বিকাল 05:00 রাত 10:00 টা পর্যন্ত।

🇨🇭 সতর্কতাঃ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া ঝুকিপূর্ণ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার সমস্যা মন খুলে বলুন।
Send via WhatsApp
error: Content is protected !!