ইরিট্যাবল বাউয়েল সিনড্রোম আই.বি.এস( Irritable bowel syndrome- IBS): উপসর্গ ভিত্তিক ডায়াগণোসিস। এর বৈশিষ্ট্যাবলী হচ্ছে পেটব্যথা, পেটফাঁপা, পেটে অস্বস্তি, পাতলা পায়খানা বা কোষ্ঠকাঠিন্য অথবা উভয়।
ইরিট্যাবল বাউয়েল সিনড্রোম ( I.B.S )
এর কোনো জৈবিক কারণ না পাওয়াই এটাকে ফাংশনাল গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল ডিসওর্ডার বলে; এই রোগে অত্যধিক মাস্ট কোষ সক্রিয় হবার প্রমাণ পাওয়া যায়। এটি গাট-ব্রেইন এক্সিস বা অন্ত্র-মস্তিষ্ক অক্ষের রোগ। ইনফেকশন বা সংক্রমণের পরে এই রোগ আরম্ভ হবার সম্ভাবনা অনেক। অধিক মানসিক চাপ থেকেও শুরু হতে পারে। তবে বয়সের সাথে এর সম্পর্ক খুব একটা জোরালো না। এটা অনুমান করা হয় যে, কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে অন্ত্রীয় ফ্লোরাতে কিছু সমস্যা দেখা দেয় এবং এটা অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি করে তাই অন্ত্রের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয়। এর একমাত্র চিকিৎসা হোমিওপ্যাথি।
অস্বস্তিকর পেটের পীড়ার I.B.S হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
ডাঃ মাসুদ হোসেন (ডি,এইচ এম,এস )
আই.বি.এস (অস্বস্তিকর পেটের পীড়া) কি? কেন হয়, চিকিৎসায় করনীয় কি?
আইবিএসঃ
ইংরেজি পরিভাষায় পেটের পীড়া আইবিএস (IBS) হচ্ছে ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম৷ এ রোগে পেট অধিকতর স্পর্শকাতর হয় বলে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল হয়ে থাকে ও পেটের অনেকগুলো উপসর্গ দেখা দেয়৷
আইবিএস এর কারণঃ
প্রকৃত কারণ জানা যায়নি তবে খাদ্যনালির অতি সংবেদনশীলতা, অন্ত্র থেকে মস্তিষ্কে পাঠানো বার্তায় ত্রুটির কারণে আইবিএস হতে পারে৷ এ ছাড়া স্নায়ুর চাপ, দুশ্চিন্তা, খাদ্যাভ্যাস, অন্ত্রের প্রদাহ এবং সংক্রমণ, হরমোন, মাদক গ্রহণ, বংশগত কারণ, পেটের যেকোনো অপারেশন ও দীর্ঘকাল ধরে অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের কারণে আইবিএসের সমস্যা হতে পারে৷
আইবিএস এর উপসর্গ/লক্ষনঃ
পেটব্যথা, পেটফাঁপা, পায়খানার সঙ্গে আম যাওয়া, ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়রিয়া ইত্যাদি। কোনো রোগীকে আইবিএস হিসেবে শনাক্ত করতে হলে এ লক্ষণগুলোতে অন্তত দুটি লক্ষণ তিন মাস পর্যন্ত উপস্থিত থাকতে হবে। এ ছাড়া অন্য যেসব লক্ষণ থাকতে পারে, সেগুলো হলো—পেটে অত্যধিক গ্যাস, শব্দ, বুক জ্বালা, বদহজম, পায়খানা সম্পূর্ণ না হওয়া, পেটে ব্যথা হলে টয়লেটে যাওয়ার খুব তাড়া, শারীরিক অবসাদ ও দুর্বলতা, মাথাব্যথা, পিঠে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, ঘন ঘন প্রস্রাব ৷
আইবিএস রোগ নির্ণয়ঃ
এ রোগ সাধারণত উপসর্গের ওপর ভিত্তি করে নির্ণয় করা হয়। রোগীর বয়স ও সুনির্দিষ্ট লক্ষণের ওপর নির্ভর করে এক বা একাধিক পরীক্ষার প্রয়োজন হয়।
🛑 এলোপ্যাথি চিকিৎসাঃ
এলোপ্যাথিক চিকিৎসায় অাইবিএস নিয়ন্ত্রনের জন্য লোপেরামাইড, ডাইফেনোঅক্সালেট, অক্সিফেনোনিয়াম জাতীয় ওষধ ব্যবহার করা হয়৷ এগুলো খেলে শরীর নিয়ন্ত্রনে থাকে কিন্তু স্থায়ীভাবে অারোগ্য হয় না৷ শরীরকে ওষুধের প্রতি অনেকটাই নির্ভরশীল করে ফেলে ফলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই রোগীকে সারা জীবন এ ওষুধগুলো খেয়ে যেতে হয়৷
🇨🇭হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যথিতে রোগের কারন অনুসন্ধান করে I.B.S এর লক্ষনভিত্তিক চিকিৎসা প্রদান করলে অধিকাংশ রোগীকেই সম্পুর্নরুপে অারোগ্য করা সম্ভব৷ এক্ষেত্রে অনেক ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে যার মধ্যে:
- 🧪 Sulph
- 🧪Nat Sulp
- 🧪 Merc Sol
- 🧪 Podo
- 🧪China
- 🧪Nux
- 🧪Lyco
- 🧪Arg nit ও
- 🧪 Pulsatilla. অন্যতম৷
এসব ঔষধ প্রয়োগে অনেক রোগীকেই অরোগ্য হতে দেখেছি৷ তবে ঔষধের মাত্রা নির্নয়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত৷
মনেন রাখতে হবে আইবিএস ঝুঁকিপূর্ণ, সংক্রামক বা বংশগত রোগ নয়৷ চিকিৎসা শুরুর আগে রোগীকে তা ভালো করে বুঝাতে হবে। প্রথমেই রোগী ও চিকিৎসকের মধ্যে একটা সম্পর্ক গড়ে নিতে হবে। তাহলেই এ রোগের চিকিৎসায় ভালো ফল পাওয়া যাবে।
⛑️রোগীদের যা মানতে হবেঃ
- ⛑️রোগীর উপসর্গ কমে না বলে রোগীরা ঘন ঘন চিকিৎসক পরিবর্তন করেন যা মোটেই ঠিক নয় এটি করলেই ভালো ফল লাভ করা যাবে না, এ কথাটি রোগীকেও বুঝতে হবে। * খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে।
- ⛑️দুধ ও দুধজাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে।
- ⛑️লক্ষ করুন কোন খাবারগুলো আপনার উপসর্গ বাড়িয়ে দেয়, সেগুলো পরিহার করুন৷
- ⛑️মানসিক চাপ থেকে মুক্ত থাকতে হবে।
- ⛑️ব্যায়াম করতে পারেন৷
- ইসুবগুলের ভুসি ও অন্যান্য আঁশ চাতীয় খাবার কার্যকরী ভূমিকা রাখে৷
কোন ধরনের পরামর্শ ও চিকিৎসার যোগাযোগ করুন , হোমিওপ্যাথিক দীর্ঘস্থায়ী রোগ থেকে মুক্তির উপায়
বুক ও গলা জ্বালাপোড়া (Heart Burn) কারন, করণীয়, প্রতিরোধ
শারীরিক সমস্যার মধ্যে বুক ও গলা জ্বালাপোড়া একটি খুব সাধারণ ও বড় সমস্যা।
বর্তমান সময়ে এমন কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে জীবনে একবারের জন্যও বুক জ্বালাপোড়া সমস্যায় ভোগেনি। আমাদের প্রতিদিনের অস্থির জীবন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, অপরিকল্পিত জীবন যাপন এর জন্য অনেকাংশে দায়ী।
⛑️ইরিট্যাবল বাউয়েল সিনড্রোম ( Irritable bowel syndrome -IBS )
⛑️ডাঃ মাসুদ হোসেন (ডি,এইচ এম,এস )
☎️ মোবাইল নাম্বার: 01907-583252 , 01302-743871
বুক জ্বালাপোড়ার কারণসমূহ আসুন বিস্তারিত জেনে :
কারণসমূহ :
১. ভাজাপোড়া ও তৈলাক্ত খাবার বেশি পরিমাণে খাওয়া।
২. মাত্রাতিরিক্ত ধুমপান করা।
৩. অতিরিক্ত মাত্রায় চা, কফি ইত্যাদি পান করা।
৪. অতিরিক্ত মানসিক চাপ, দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকা।
৫. কালো গোলমরিচ, সিরকাযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া।
৬. আচার, টমেটোর সস, কমলার রস, পেঁয়াজ, পিপারমিন্ট ইত্যাদি খাবার খাওয়া।
৭. চকলেট খেলে অনেকের বুক জ্বালা করে।
৮. চর্বিজাতীয় খাবার অতিরিক্ত পরিমানে খাওয়ার অভ্যাস।
৯. খাবার খাওয়ার পর ব্যায়াম করার অভ্যাস।
১০. খাবার খাওয়ার সাথে সাথে শুয়ে পরা ও ঘুমানোর অভ্যাস।
১১. অতিরিক্ত শারীরিক ওজন।
১২. অতিরিক্ত আচার ও পিপারমিন্ট খাওয়ার অভ্যাস।
১৩. গ্যাস্ট্রিক আলসার।
১৪. অ্যালকোহল পান এর অভ্যাস।
১৫. খালি পেটে ফল খাওয়ার অভ্যাস।
১৬. গর্ভাবস্থা।
১৭.শক্ত ও মোটা বেল্টের প্যান্ট পরার অভ্যাস।
১৮. দ্রুত খাওয়ার অভ্যাস।
১৯. খাবারের মাঝখানে বারবার পানি পানের অভ্যাস।
কীভাবে বুঝবেন বুক জ্বালাপোড়ায় ভুগছেন?
- ⛑️পেটের ওপরের দিকে মৃদু/বেশি ব্যাথা অনুভূত হওয়া। বুকের ব্যাথার সঙ্গে জ্বালা জ্বালা ভাব থাকা।
- ⛑️বুকে অতিরিক্ত চাপ ধরে থাকা।
- ⛑️কারও কারও বুক জ্বালা খালি পেটে আবার কারও খাবার গ্রহণের পরে হয়।
- ⛑️বাজে গন্ধ ও টক ঢেকুর উঠা।
- ⛑️প্রচন্ড অস্বস্তি ও অস্থিরতা।
প্রতিরোধ ব্যবস্থা :
বুক জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পেতে হলে আমাদের কিছু নিয়ম মেনে চলা দরকার।
- ⛑️দৈনিক অন্তত ৩-৪ লিটার পানি পানের অভ্যাস করা।
- ⛑️যেসব খাবার খেলে বা পানীয় পান করলে বুক জ্বলা-পোড়া করে, সেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
- ⛑️ভাজা মাংসের পরিবর্তে কম তেল-চর্বিযুক্ত ও মসলাযুক্ত খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
- ⛑️একসাথে বেশি পরিমাণে না খেয়ে কিছুক্ষণ (২ ঘণ্টা) পরপর অল্প অল্প করে খেতে হবে।
- ⛑️খাওয়ার সময় দ্রুত না খেয়ে সময় নিয়ে ভালো করে চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করা।
- ⛑️অতিরিক্ত লবণ না খাওয়া।
- ⛑️কোমল পানীয় পান ত্যাগ করা।
- ⛑️তেল, চর্বিযুক্ত, অতিরিক্ত ঝাল মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করা ও সহজপাচ্য, পাতলা ঝোলের খাবার গ্রহন করা।
- ⛑️ভরা পেটে ফল খাওয়া।
- ⛑️খাবার খাওয়ার মাঝে কম পানি পান করা।
- ⛑️খাওয়ার পরপর শুয়ে পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করা।
- অন্তত ১ ঘন্টা অপেক্ষা করে ২০-৩০ মিনিট হাটাহাটি করে তারপর ঘুমাতে যাওয়া উচিত।
- ⛑️ ঘুমানোর সময় বিছানা থেকে মাথাকে ৪ থেকে ৬ ইঞ্চি উচুতে রেখে শোয়া ভালো।
- ⛑️অবশ্যই ধুমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস বর্জন করতে হবে।
- ⛑️শরীরের বাড়তি ওজন থাকলে তা কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করতে হবে।
- ⛑️মোটা বেল্টের প্যান্ট না পরে ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হবে।
- ⛑️অবশ্যই মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।
- ⛑️গ্যাস্ট্রিক আলসার, খাদ্যনালী, পাকস্থলীর বিভিন্ন অসুখ, পাইলস, IBS ইত্যাদি রোগের জন্য সঠিক চিকিৎসা করা।
মনে রাখতে হবে,
আমাদের খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রার পরিবর্তন হয়তো এই প্রতদিনের সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে সাহায্য করবে।
কিন্তু,
এর পাশাপাশি সঠিক ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করতে হবে।
পরামর্শ ও নিয়ম অনুযায়ী চললে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ এ রাখা সম্ভব।
আমাশয় রোগীর চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি :
আমাশয় হলো একটি বিশেষ ধরনের পাতলা পায়খানাজনিত রোগ। এখানে মলের সঙ্গে মিউকাস বা সাধারণ মানুষ যাকে আম বলে থাকেন অথবা রক্ত অথবা দুটোই গিয়ে থাকে। আমাশয় বা পাতলা পায়খানাজনিত বিশেষ রোগের প্রধান কারণ সংক্রমণ। বিভিন্ন রকমের সংক্রমণ হয়।
জীবাণুঘটিত, পরজীবীঘটিত। এটি অপরিচ্ছন্ন খাবার, হাত ও পানীয়র মাধ্যমে আমাদের শরীরে প্রবেশ করে। পাশাপাশি কিছু ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হলো সিগেলাফ্লেক্সেরি নামক এক প্রকার জীবাণু অথবা ক্যামপাইলোব্যাকটর জেজোনি নামের এক প্রকার জীবাণু। একটি হলো স্বল্পমেয়াদি আমাশয়, আরেকটি হলো দীর্ঘমেয়াদি আমাশয়। স্বল্পমেয়াদি আমাশয় সাত দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসা ছাড়াই ভালো হয়ে যায়। আরেকটি হলো দীর্ঘমেয়াদি আমাশয়। এটি সাধারণত দির্ঘ দিন ধরে স্থায়ী চিকিৎসা নিতে হয়।
আমাশয় রোগটি কি?এই প্রশ্নের উওরে সংক্ষেপে বলা যায় যে,উদরাময় ও তার সঙ্গে পেটের বেদনাসহ অল্প অল্প মল রক্ত আম বা আম রক্ত বার বার বের হতে থাকলে তাকে অমাশয় বলা হয়,অধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে
আমাশয় বা ডিসেন্ট্রি বলতে আমরা সাধারন ভাবে যা বুঝাি অ্যামিবা (এক কোষী পরজিবি বা পেরাসাইট) এবং সিগেলা-shigella এক ধরনের বেক্টরিয়ার ধারা মানবদেহের পরিপাকতন্ত্রে (গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল) বাসা বেঁধে যে ঘা বা ইনফেকশনে পেটে কামড়ানো সহ মলের সাথে পিচ্ছিল আম অথবা শ্লেষ্মা যুক্ত রক্ত যাওয়া কে আমাশয় বা ডিসেন্ট্রি বলা হয়।
আধুনিক প্রযুক্তিতে কয়েকটি ভাইরাস, ছত্রাক ও কৃমি জাতীয় জীবাণু ও আমাশয় সৃষ্টি করতে পারে বলে প্রমানিত হয়েছে
আমাশয় বা ডিসেন্ট্রি একটি অতি পরিচিত রোগ। বিভিন্ন কারণে এই রোগ হয়।
আমাশয় খুব প্রচলিত একটি রোগ। এই রোগে আক্রান্ত হননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর এক ধরনের লোক আছে যারা এসে বলে, ‘আমার ক্রনিক ডিসেন্ট্রি। ১০ বছরের বা ১২ বছরের ডিসেন্ট্রি।’
চিকিৎসা পেতে সরাসরি অথবা অনলাইনে যোগাযোগ করুন।
আরো পড়ুনঃ পুরুষের অন্ডনালী প্রদাহের হোমিও চিকিৎসা।
পেটে ব্যাথা: কি কি রোগের কারণে পেটের কোথায় কোথায় ব্যথা অনুভব হয় :
🇨🇭1. Epigastrium (উপরে মাঝখানে)
১। বুকজালা/গ্যাস, (বদহজম)
২। পাকস্থলীর আলসার
৩। পিত্তপাথুরী, অগ্নাশয়ের প্রদাহ
৪। হার্নিয়া (এপিগ্যাস্ট্রিক)
🇨🇭2. Right hypochondrium (উপরে ডান পাশে)
১। পিত্তপাথুরী, পিত্তথলির প্রদাহ
২। পাকস্থলির আলসার
৩। অগ্নাশয়ের প্রদাহ
🇨🇭3. Left hypochondrium (উপরে বাম পাশে)
১। পাকস্থলীর আলসার (PUD),
২৷ ডিওডেনাল আলসার
৩৷ বাইলারি (পিত্ত সংক্রান্ত) কোলিক/ব্যাথা
৪৷ অগ্নাশয়ের প্রদাহ
🇨🇭4. Umbilicus (নাভির আশেপাশে)
১৷ অগ্নাশয় এর প্রদাহ্
২। একিউট এপেন্ডিসাইটিস
৩। পাকস্থলীর আলসার
৪। ডিওডেনাল আলসার
৫। অন্ত্রের প্রদাহ
৬। আম্বিলিকাল হার্নিয়া
🇨🇭5. Left lumbar (মাঝখানে বাম পাশে)
১। কিডনি পাথর
২। ডাইভারটিকুলার ডিজিজ
৩। কোষ্ঠকাঠিন্য
৪। ইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ
🇨🇭6. Right lumbar (মাঝখানে ডান পাশে)
১। কিডনি পাথর
২। প্রসাবে ইনফেকশন
৩। কোষ্ঠকাঠিন্য
🇨🇭7. Hypogastric region (নিচে মাঝখানে)
১। প্রসাবে ইনফেকশন
২। এপেন্ডিসাইটিস
৩। ডাইভারটিকুলার ডিজিজ ডিজিজ
৪। পেলভিক ইনফ্লামেটরি ডিজিজ (গাইনি)
৫। ইনফ্লামেটরি বাউয়েল ডিজিস
🇨🇭8. Right iliac (নিচে ডান পাশে)
১। এপেন্ডিসাইটিস
২। কোষ্ঠকাঠিন্য
৩। পেলভিক পেইন (গাইনি)
৪। হার্নিয়া (ইঙ্গুইনাল)
৫। গ্রয়েন (কুচকি) পেইন
🇨🇭9. Left iliac (নিচে বাম পাশে)
২। ডাইভারটিকুলার ডিজিজ
৩। পেলভিক পেইন (গাইনি)
৪। হার্নিয়া (ইঙ্গুইনাল)
৫। গ্রয়েন (কুচকি) পেইন
⛑️ডাঃ মাসুদ হোসেন (ডি,এইচ এম,এস )
☎️ মোবাইল নাম্বার: 01907-583252 , 01302-743871